মৃত্তিকা প্রদর্শনী

দেশমাতৃকার মৃত্তিকা রসে সঞ্চিত রয়েছে আমাদের পুষ্টি, আমাদের প্রাচুর্য, আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্য। এ মাটিতে ফলে সোনার ফসল। এ দেশের জন্য, এ দেশের মানুষের জন্য প্রাণ দিয়েছেন অনেক শহীদ। এ মাটি রঞ্জিত হয়ে আছে সে শহীদদের রক্তে। বিজয়ের মাসে আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাঁদের।

৫ই ডিসেম্বর “বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস” উপলক্ষে আমাদের এ ক্ষুদ্র আয়োজন। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে মাটির অনেক বৈচিত্র্য ধরা পড়ে।

মাটির মাঝেও যেন আছে দেখার বিষয়বস্তু। বাংলাদেশের মৃত্তিকার এ বৈচিত্র্য শুধু ছবি দিয়ে সম্পূর্ণ প্রকাশ করা সম্ভব না হলেও মাটির রঙের রকমফের সহজেই দৃষ্টিগোচর হয়। আমাদের মত নবীন শিক্ষার্থীদের কাছে এটিও হতে পারে শিক্ষণীয়। এখানে ৮টি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ২৫টি জেলার মৃত্তিকা ও তৎসংলগ্ন এলাকার ছবি স্থান পেয়েছে। ধারাবাহিকভাবে আমরা আরো ছবি যোগ করার চেষ্টা চালিয়ে যাব। বিভিন্ন এলাকার ও মাটির ছবি তুলে দিয়েছেন যারা, তাদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। কেউ চাইলে এভাবে আরো ছবি তুলে পাঠাতে পারেন আমাদের। এ আয়োজন সম্পর্কে যে কোনো গঠনমূলক সমালোচনা ও মতামত আমাদের জানাতে পারেন।

আয়োজনে: শিক্ষা সভার পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ

এ ওয়েব পেইজটি তৈরিতে শিক্ষা সভার সদস্যদের শ্রম রয়েছে।

plant plant
gratitude

কৃতজ্ঞতা: অভীক রায়, আসিমা মরিয়ম মুর্শিদা, আফরিন নাহার কণা (শিক্ষা সভার সদস্য), আশিকুর রহমান, ক্লিনটন চাকমা, ইসরাত জাহান, ইসরাত জাহান মীম, ইলমা সুলতানা ইভা, খন্দকার ফারহান লাবীব, ডটিং মারমা (শিক্ষা সভার সদস্য), তমা রাণী রায় (শিক্ষা সভার সদস্য), তাসনিমা তামান্না, নিয়াযুল ইসলাম, নাদিম মাহমুদ, বিজয় ঘোষ, রাফিয়ান আজিজ আবির, রাজু আহমেদ, লাবণী খাতুন, শুভ প্রসাদ বর্মণ, সালমা আক্তার, সাবিহা জেরিন তানহা (শিক্ষা সভার সদস্য), সাজিয়া আফরিন, সৈয়দ তানভীরুল হক, সুহিতা কর (শিক্ষা সভার সদস্য)। এ প্রদর্শনী আয়োজনে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার না করলেই নয়। চাওয়া মাত্র নিজ জেলার মাটির ছবি ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি তুলে দিয়েছেন তারা। তাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। তাদের সহযোগিতা ছাড়া এ আয়োজন সম্ভব হত না।